বিস্তারিত
(এক অবস্থানে সেবা)
পবিস সদর দপ্তর, জোনাল অফিসের ‘‘এক অবস্থানে সেবা’’ কেন্দ্রে নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ/বিদ্যুৎ বিভ্রাট/বিল/মিটার/রম্নট লাইন স্থানামত্মর সংক্রামত্ম অভিযোগসহ সকল ধরণের অভিযোগ জানানো যাবে এবং এতদ্সংক্রামত্ম তথ্য পাওয়া যাবে।
নতুন সংযোগ গ্রহণঃ
- নতুন সংযোগের জন্য ফেনী পবিসের অন-লাইন (www.fenipbs.org) হতে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি সংগ্রহ করে অন-লাইনে সংযোগের জন্য আবেদন করম্নন।
- অন-লাইনে আবেদন পত্রটি যথাযথভাবে পূরণ পূর্বক প্রিন্ট আউট নিয়ে প্রয়োজনীয় দলিলাদিসহ নির্ধারিত আবেদন ফি পবিসের ক্যাশ কাউন্টারে জমা প্রদান করে জমা রশিদ সংগ্রহ করতে হবে।
- সমীক্ষা ফি জমা হওয়ার পর সদস্য সেবা বিভাগ কর্তৃক প্রাথমিক সমীক্ষা/যাচাই করে এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে স্থানীয় উপদেষ্টা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক কারিগরী সমীক্ষার পর লাইন নির্মাণসহ সংযোগের জন্য ডিমান্ড নোট/প্রাক্কলন ইস্যু করা হয়।
- ডিপোজিট ওয়ার্কের আওতায় লাইন নির্মাণের ক্ষেত্রে ট্রান্সফরমার প্রয়োজন হলে গ্রাহক কর্তৃক তা সরবরাহ করতে হবে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।
- প্রাক্কলন জমা হওয়ার পর প্রযোজ্য ক্ষেত্রে লাইন নির্মানের পর ও গ্রাহকের নিজ দায়িত্বে অভ্যমত্মরীন ওয়্যারিং সম্পন্ন করণের পর তা পরিদর্শন সাপেক্ষ্যে আনুষাঙ্গিক কার্যাদি সম্পন্ন করে গ্রাহকের আঙ্গিনায় মিটার স্থাপন পূর্বক সংযোগ দেয়া হয়। সার্ভিস ড্রপের আওতায় আবাসিক সংযোগ ৭দিন এবং শিল্প সংযোগ ২৮দিনের মধ্যে প্রদান করা হয়।
- সমীক্ষা ফি সহ আবেদনের পর কোন কারণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভবপর না হলে যথাসম্ভব দ্রম্নত তার কারণ জানিয়ে আবেদনকারীকে অবহিত করা হয়।
- সংযোগের পর পরবর্তী মাসের বিলিং সাইকেল অনুযায়ী গ্রাহকের প্রথম মাসের বিল জারি করা হয়।
- মহা পরিকল্পনার আওতায় লাইন নির্মাণের ক্ষেত্রে অর্থ বৎসরের প্রথম দিকে মাইলেজ ও বাজেট বরাদ্দ প্রাপ্তি সাপেক্ষে লাইন নির্মাণের ডিজাইন ও স্টেকিং করা হয়।
- পরবর্তীতে ডিজাইন হওয়ার পর সদস্য হওয়া ও অফিস থেকে প্রযোজ্য ওয়্যারিং মালামাল গ্রহণ সাপেক্ষে লাইন নির্মাণের ব্যবস্থা নেয়া হয়। এক্ষেত্রে লাইন নির্মাণের কোন অর্থ গ্রাহককে দিতে হবে না।
- লাইন নির্মানের পর ওয়্যারিং সম্পন্ন হওয়া সাপেক্ষে জামানত গ্রহণ করে মিটার স্থাপন পূর্বক সংযোগ দেয়া হয়।
বিল সংক্রামত্ম অভিযোগঃ বিল সংক্রামত্ম যে কোন অভিযোগ যেমনঃ চলতি মাসের বিল পাওয়া যায় নি, বকেয়া বিল, অতিরিক্ত বিল ইত্যাদির জন্য এক অবস্থানে সেবা কেন্দ্রে যোগাযোগ করলে তাৎক্ষনিক সমাধান সম্ভব হলে তা নিস্পত্তি করা হবে। অন্যথায় একটি নিবন্ধন নম্বর দিয়ে পরবর্তী যোগাযোগের সময় জানিয়ে দেয়া হবে এবং পরবর্তী ০৭(সাত) দিনের মধ্যে নিস্পত্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বিদ্যুৎ সংযোগ গ্রহণের ধাপঃ অন লাইলে আবেদন--> সমীক্ষা ফি সমীক্ষা জমা--> বৈদ্যুতিক পস্নান--> প্রাক্কলন গ্রহণ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)--> ষ্টেকিং করণ-->চুক্তিপত্র (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)--> লাইন নির্মাণ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)--> আভ্যমত্মরীণ ওয়্যারিং--> ওয়্যারিং পরিদর্শন--> জামানত গ্রহণ--> সিএমও--> সংযোগ প্রদান।
বিল পরিশোধঃ পবিস সদর দপ্তর, জোনাল অফিসের ক্যাশ কাউন্টারে অথবা সংশিস্নষ্ট এলাকার নির্ধারিত ব্যাংকে গ্রাহকগণ বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে পারবেন। এছাড়াও এসএমএস ও ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রের মাধ্যমে ইতিমধ্যেই বিদ্যুৎ বিল আদায়ের কার্যক্রম শুরম্ন হয়েছে।
বিদ্যুৎ বিভ্রাটের অভিযোগঃ পবিস সদর দপ্তর, জোনাল অফিস অথবা সংশিস্নষ্ট এলাকার অভিযোগ কেন্দ্রে আপনার বিদ্যুৎ বিভ্রাটের অভিযোগ জানানো হলে, আপনাকে অভিযোগ নম্বর ও নিষ্পত্তির সম্ভাব্য সময় জানিয়ে দেয়া হবে।
গ্রাহকের নাম পরিবর্তন পদ্ধতিঃ নির্ধারিত ফি সহ গ্রাহক ক্রয়সূত্রে/ওয়ারিশ সূত্রে/লিজ সূত্রে জায়গা বা প্রতিষ্ঠানের মালিক হলে সকল দলিলের সত্যায়িত ফটোকপি ও প্রযোজ্য জামানত গ্রহণ সাপেক্ষ্যে নাম পরিবর্তন কার্যকর করা হবে।
পার্শব সংযোগঃ কোন গ্রাহক কোন অবস্থাতেই পার্শ্ব সংযোগ প্রদান করতে পারবে না। পার্শ্ব সংযোগের আলামত পাওয়া গেলে পবিস এর বিধান মোতাবেক জরিমানা আরোপ ও পার্শ্ব সংযোগের ফলে পবিস এর বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থার কোন সরঞ্জমাদি নষ্ট হলে তার ১০০% মূল্যসহ আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
লোড পরিবর্তনঃ
- নতুন ভাবে লোড পরিবর্তন ফি প্রদান করতে হবে।
- প্রযোজ্য ক্ষেত্রে নতুন চুক্তিপত্র সম্পাদন করে করতে হবে।
- লোড বৃদ্ধির জন্য প্রযোজ্য অনুযায়ী লাইন আপগ্রেডের ব্যয় ও কিলোওয়াট প্রতি বিদ্যমান হারে জামানত প্রদান করতে হবে।