Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

নিয়মিত বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করুন। সম্মানিত গ্রাহক সদস্যবৃন্দ, জ্বালানী স্বল্পতা ও বিশ্বব্যাপী জ্বালানির উচ্চমূল্যের প্রভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। চাহিদার তুলনায় বিদ্যুৎ উৎপাদন কম থাকায় দেশব্যাপী বিদ্যুৎ সঙ্কট বিদ্যমান। তাই সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও উৎপাদন স্বল্পতার কারণে এলাকা ভিত্তিক নির্দিষ্ট সময় অন্তর লোড শেড করতে হচ্ছে। এলাকা ভিত্তিক লোডশেডিং এর তথ্য নোটিশ বোর্ডে দেয়া আছে। সাময়িক অসুবিধার কারণে আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। জ্বালানি সংকট মোকাবেলায়, সরকারি নির্দেশনা মেনে চলুন। রাত আটটার পর দোকান, শপিং মল, মার্কেট, বিপণিবিতান, কাঁচাবাজার ইত্যাদি বন্ধ রাখুন। এসি ব্যবহার পরিহার করুন। একান্তই এসি ব্যবহার করতে হলে তাপমাত্রা নূন্যতম ২৫ ডিগ্রি সে: রাখুন। সন্ধার সময় হতে রাত ১২টা পর্যন্ত মটর, ইস্ত্রি, ওভেন, সেচ পাম্প, লন্ডী, ওয়েল্ডিং মেশিন/ মেকানিক্যাল ওয়ার্কশপ, ইজি বাইক চার্জিং বন্ধ রাখুন। জরুরি প্রয়োজনে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অভিযোগ কেন্দ্রের মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করুন। বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হোন।      

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ(বিডা) এর ওয়ান স্টপ সার্ভিস লিংকঃ //bidaquickserv.org/


ভিশন ও মিশন

ফেনী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ১৯৮৪ ইং সালে কার্যক্রম শুরুর  সময় হতে ফেনী জেলার কৃষি, শিল্প ও আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রেখে চলেছে। আধুনিক সেচ ব্যবস্থার মাধ্যমে খাদ্যে সয়ংসম্পূর্নতা অর্জন, বৃহৎ-সহ মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের ব্যাপক প্রসার এবং শিক্ষা-স্বাস্থ ও তথ্য প্রযুক্তি বিকাশের ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে ভোলা জেলা তথা সারা বাংলাদেশের মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে দেশব্যাপী পরিচালিত পল্লী বিদ্যুতায়ন কার্যক্রমের একটি অংশরুপে কার্যকর ভূমিকা পালন করে চলেছে।  লাভ নয়, লোকশান নয়- গ্রাহকগনই প্রকৃত মালিক ও সেবক মূলনীতিতে এবং সমবায় ভিত্তিতে ফেনী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-এর কার্যক্রম পরিচালিত হয়।

  • রুপকল্প (vision) : ফেনী পবিস এর আওতাধীন সবল জনগনকে গুণগতমানের বিদ্যুৎ সরবরাহ করা।
  • অভিলক্ষ (Mission) : জুন/২০১৮ সালের মধ্যে অত্র পবিসের আওতাধীন সমগ্র জনগোষ্ঠীকে (প্রতটি ঘরে) বিদ্যুৎ সুবিধা পৌঁছে দেয়া।

গ্রামীন উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লবের জন্য সংবিধানের দ্বিতীয় ভাগে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতির ১৬নং অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা হয়নগর ও গ্রামাঞ্চলের জীবন যাত্রার মানের বৈষম্য  ক্রমাগতভাবে দূর করিবার উদ্দেশ্যে কৃষি বিপ্লবের বিকাশ, গ্রামাঞ্চলে বৈদ্যুতিকরনের ব্যবস্থা, কুটির শিল্প ও অন্যান্য শিল্পের বিকাশ এবং শিক্ষা, যোগাযোগ ব্যবস্থা ও জনস্ জনস্বাস্থের উন্নয়নের মাধ্যমে গ্রামাঞ্চলের আমূল রূপান্তর সাধনের জন্য রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহন করিবেন এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭৭ সালে ২৯শে অক্টোবর পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড অধ্যাদেশ অনুমোদন লাভ করে এবং ৩১শে অক্টোবর গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়

] অবাধ ও স্বেচ্ছাপ্রণোদিত সদস্যতা,

] তৃনমূল পর্যায়েYতান্ত্রিক চর্চা,

] লাভ নয় লোকসান নয় ভিত্তিতে পরিচালিত,

  •  অবিরত শিক্ষা,

এই ৪টি মূলনীতি অনুসরনে  প্রাথমিক ভাবে ১৩টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি নিয়ে ০২/০১/১৯৮০ ইং তারিখ USAID এর সহায়তায় আনুষ্ঠানিক বিদ্যুতায়ন শুরু হয়

 

পরবর্তীতে ১৯৮৪ সালে ১৬ই ফেব্রুয়ারী তারিখের কুয়েতী সাহায্য সংস্থা KFAED ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের যৌথ অর্থায়নে ফেনী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি আনুষ্ঠানিক কার্যক্রমশুরু করে

? অত্র সমিতির আওতায় প্রায় ৯০% গ্রাম বিদ্যুতায়ন করা হইয়াছে

? সমিতির ভৌগলিক এলাকায়  ২৪৫২ টি সেচ পাম্প বিদ্যুতায়ন করা হইয়াছে। 

? বিদ্যুতায়িত পাম্পের মাধ্যমে প্রায় ২৩৬৩০ একর জমি সেচ সুবিধার আওতায় আসিয়াছে

? সমিতি ভৌগলিক এলাকায় ছোট বড় ২২৫৩ টি শিল্প কারখানায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হইয়াছে

? এই সকল শিল্প কারখানার আওতায় প্রায় ৯০১২ জন লোকের কর্ম সংস্থান হইয়াছে

? এই সকল শিল্প প্রতিষ্ঠানের বানিজ্যিক কার্যক্রম প্রসারের ফলে আরো অতিরিক্ত কর্ম সংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হইয়াছেসেচ পাম্পের পাশাপাশি ৬২ টি মৎস প্রকল্প ও ৫৮৩ টি পোলট্রি ফার্মে সংযোগ প্রদানের ফলে অত্রাঞ্চলে প্রোটিনের  চাহিদা পূরন পূর্বক দেশের সকল এলাকায় প্রোটিনের চাহিদা অনেকাংশে মিটানো সম্ভব হইয়াছে

  •  সমিতি ভৌগলিক এলাকায় প্রায় সকল বিদ্যুতায়িত আবাসিক গ্রাহকগন টেলিভিশন ব্যবহার করেন ফলশ্রুতিতে  গ্রামাঞ্চলে চিত্ত বিনোদনের সুযোগ সৃষ্টি হইয়াছে
  •  রেডিও ও টেলিভিশনের মাধ্যমে গ্রামাঞ্চলে আবাসিক গ্রাহকগY জন্ম নিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য সচেতন মূলক অনুষ্ঠানে উপভোগের সুযোগ সৃষ্টি হইয়াছে

 পল্লী বিদ্যুতায়ন কর্যক্রমের ফলে গ্রামাঞ্চলে কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, ইন্টারনেট ব্যবহার বৃদ্ধি পাইয়াছে